Search
Close this search box.

মেডিকেল (MBBS) ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের যোগ্যতা

মেডিকেল (MBBS) ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের যোগ্যতা

০১.. আবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। 

০২. (ক) ২০২১ খ্রি. অথবা ২০২০ খ্রি. এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

(খ) এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাশের পূর্ববর্তী ০৩ (তিন) শিক্ষাবর্ষের মধ্যে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

(গ) উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নসহ উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা আবেদনের যােগ্য বিবেচিত হবেন। 

০৩. এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট জিপিএ কমপক্ষে ৯.০০ হতে হবে। 

০৪. উপজাতি ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় মােট জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০ হতে হবে। তবে 

এককভাবে কোন পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০ এর কম হলে আবেদনের যােগ্য বলে বিবেচিত হবে না।

. সকলের জন্যে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে (Biology) ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৩.৫০ না থাকলে আবেদন বাতিলবলে 

গণ্য হবে।

০৬. ১০০ (একশত) নম্বরের ১০০ (একশত)টি এমসিকিউ প্রশ্নের ১ (এক) ঘন্টার লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষায় বিষয় ভিত্তিক নম্বরবিন্যাস: জীববিজ্ঞান 

৩০; রসায়নবিদ্যা ২৫ পদার্থবিদ্যা ২০; ইংরেজি ১৫; সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ) ১০। লিখিত পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হবে। লিখিত পরীক্ষায় ৪০ নম্বরের কম নম্বর প্রাপ্ত অকৃতকার্য বলে গণ্য হবেন। কেবল কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের মেধা তালিকাসহ ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

০৭. এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ মােট ২০০ নম্বর হিসেবে নির্ধারণ করে নিম্নলিখিতভাবে মূল্যায়ন করা হবেঃ 

ক) এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ১৫ গুণ = ৭৫ নম্বর (সর্বোচ্চ) 

খ) এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ২৫ গুণ = ১২৫ নম্বর (সর্বোচ্চ)

০৮. লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং অনুচ্ছেদ ০৭-এ বর্ণিত পদ্ধতিতে এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যােগফলের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে। 

০৯. পূর্ববর্তী বছরের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের সর্বমােট (Aggregated)নম্বর থেকে ০(পাচ) নম্বর বাদ দিয়ে এবং পূর্ববর্তী বছরের সরকারি মেডিকেল কলেজ/ডেন্টাল কলেজ/ইউনিট এ ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের ক্ষেত্রে মােট প্রাপ্ত নম্বর থেকে ০৭.৫ (সাত দশমিক পাঁচ) নম্বর বাদ দিয়ে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে। 

১০.আবেদনপত্র প্রক্রিয়াকরণ, নিরীক্ষণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল চূড়ান্তকরণ এবং পূনঃনিরীক্ষণ ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করা হবে। উত্তরপত্র “ওএমআর/আইসিআর (OMRICR) মেশিনে পরীক্ষা করা হবে। 

১১. বাংলাদেশের নাগরিক যারা বিদেশ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি এর সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাদের নম্বরপত্রসমূহ সংশ্লিষ্ট দেশে বাংলাদেশি দূতাবাস/বাংলাদেশে অবস্থিত সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস/হাইকমিশন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ঢাকা, বাংলাদেশ কর্তৃক আবশ্যিকাবে সত্যায়িত হতে হবে।

১২. সকল ধরনের কোটার প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সরকারি বিধি বিধান প্রযোজ্য হবে।

১৩. প্রার্থীদের দেয়া তথ্য অসম্পূর্ণ অথবা ভুল প্রমাণিত হলে তার আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।

১৪. ভর্তি সংক্রান্ত যে কোনো বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষা কমিটি এর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।